‘সীমিত পরিসরে মিথ্যা’ সংক্রমিত যে সমাজ-ফকির ইলিয়াস

ইংরেজিতে বলা হয় ‘রিলিজিয়াস ক্লারিক’। বাংলায় খুব যতনে কেউ কেউ বলেন ‘ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ’! আদতে এরা হলেন ধর্মীয় কাজ সম্পাদনের জন্য সমাজের প্রতিনিধি। সকল ধর্মেই তাদের কাজ একই। মানুষের জন্য শান্তি বিতরণ করা। অশান্তি সৃষ্টি করা নয়। বাংলাদেশে যারা ধর্মের নামে সমাজে প্রভাব বিস্তার করতে চান- তাদের অনেকের উদ্দেশ্য ভিন্ন। তারা অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি বিদ্বেষ ছড়াতে চান। যা গোটা সমাজকে কলুষিত করে, তারা ফায়দা লুটতে চান। দরকার মতো তারা মিথ্যাও বলেন। অথচ সকল ধর্মই বলে মিথ্যা বলা মহাপাপ। বাংলাদেশে একজন মওলানা সম্প্রতি বলেছেন- ‘সীমিত পরিসরে মিথ্যা বলা যায়’। অথচ এখন বেরিয়ে আসছে, তিনি অসীম মিথ্যা বলেছেন। তার তিনজন স্ত্রী। এর মাঝে দুজনের কাবিননামা নেই! বাংলাদেশে বিয়ে করতে হলে রাষ্ট্রীয় আইনে কাবিন করতে হয়। এই ‘ধর্মীয় নেতা’ কি তা জানেন না? এটাও আমাদের বিশ্বাস করতে হবে?

 

 

বাংলাদেশে একটি মৌলবাদী রাজনৈতিক মোর্চা হেফাজতে ইসলামের বেশ কয়েকজন সিনিয়র নেতাকে বিভিন্ন মামলায় এরেস্ট করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে বেরিয়ে আসছে অনেক ভয়াবহ তথ্য! তাহলে দেখা যাচ্ছে, বর্তমান সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখলের জন্য নানা ফন্দি-ফিকির করেই যাচ্ছে একটি মহল। ৫ মে ২০১৩ সালে, রাজধানীর মতিঝিলে সরকার পতনের উদ্দেশ্যে হেফাজতের যে সমাবেশ হয়েছিল সেই সমাবেশে অর্থের জোগান দিয়েছিল বিএনপি। আদালতে দেওয়া ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এমন কথা বলেছেন হেফাজত ইসলামের ঢাকা মহানগর কমিটির তৎকালীন প্রচার সম্পাদক মুফতি ফখরুল ইসলাম। স্বীকারোক্তিতে মুফতি ফখরুল ইসলাম আরও জানিয়েছেন, জামায়াতের নেতাকর্মীরা সরাসরি হেফাজতের কর্মসূচিতে ঢুকে জ¦ালাও-পোড়াও করে সরকারের পতন ঘটাতে চেয়েছিল।

 

মুফতি ফখরুলের স্বীকারোক্তিতে বেরিয়ে এসেছে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। শাপলা চত্বরের সমাবেশের ঠিক এক সপ্তাহ আগে খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেন জুনায়েদ বাবুনগরী। বিএনপির পক্ষ থেকে ওই আন্দোলনে জন্য অর্থ সহায়তা দেওয়া হয়। মুফতি ফখরুল বলেছেন, ‘২০১৩ সালের ৫ মে আমি কামরাঙ্গীরচর মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক ও এলাকার ৮-১০ হাজার হেফাজত কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে লালবাগ-চকবাজার হয়ে নয়াবাজারে আসি। জোহরের নামাজ পর্যন্ত আমরা ৮-১০ হাজার লোকসহ এখানেই ছিলাম।

 

 

জোহরের নামাজ আদায়ের পর দুপুর ২টার দিকে হেফাজতে ইসলামের তৎকালীন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ সাহেব ফোন দিয়ে সবাইকে নিয়ে শাপলা চত্বরে যাওয়ার জন্য বলেন। শাপলা চত্বরে যাওয়ার সময় গোলাপ শাহ মাজারের অর্থাৎ গুলিস্তানের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাদের বাধা দেয়।’ তিনি আরও জানান, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে তাদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। তারা সেখানে ছত্রভঙ্গ হয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করে। দুপুর ৩টার দিকে তার নেতৃত্বে ৫-৭ হাজার লোক নিয়ে তিনি শাপলা চত্বরে পৌঁছান। সেখানে মাওলানা মাঈনুদ্দীন রুহী তাকে বলেছেন, আন্দোলন ও সহিংসতার বিষয়ে দুজন বিএনপি নেতা এবং একজন জামায়াত নেতা তাদের অর্থ সহযোগিতা করছে।

 

এ ছাড়া ওই বছরের ২৮ এপ্রিল বাবুনগরীর সঙ্গে খালেদা জিয়ার গোপন বৈঠক হয়েছে। বৈঠকে হেফাজতের প্রোগ্রাম শাপলা চত্বরে স্থায়ী হলে বিএনপি ও জামায়াতও যোগ দেবে বলে আলোচনা হয়েছে। ওই দিন দুপুর থেকেই বিএনপি-জাময়াতের কর্মীরা রাস্তায় বাধা সৃষ্টি ও আগুন দেওয়া শুরু করে।’

 

 

অন্যদিকে জিজ্ঞাসাবাদে মামুনুল হক বলেছেন, ২০১৩ সালে বিএনপির পিছনে থেকে ইসলামী রাষ্ট্র কায়েমের স্বপ্ন দেখতেন তারা। হেফাজত নেতারা মনে করতেন, হেফাজতই সামনে থেকে নেতৃত্ব দেবে আর বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল তাদের পিছনে থাকবে। মামুনুল হক স্বীকার করেছেন, সরকারের পতনের পরিকল্পনা নিয়েও কাজ করেছে হেফাজতে ইসলাম। সেক্ষেত্রে মামুনুল হক নিজেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করার চেষ্টা করেছেন।

 

 

হেফাজতের এই কেন্দ্রীয় নেতা গোয়েন্দাদের বলেছেন, তারা ইসলামি রাষ্ট্র কায়েম করতে চান। আর সেটি কায়েম করতে হলে সরকারের পতন ঘটাতেই হতো। হেফাজত মনে করে, এই সরকারের পতন হলে তাদের অনুগ্রহ ছাড়া আর কেউ রাষ্ট্রক্ষমতায় আসতে পারবে না। এ কারণেই মামুনুল হক রাজধানীর যেকোনো কর্মসূচিতে সহিংসতার উসকানি দিতেন। মামুনুল হক জানিয়েছেন, তিনি নিজেকে হেফাজতে ইসলামের আমির জুনায়েদ বাবুনগরীর চেয়েও বেশি ‘উগ্রপন্থী’ বলে মনে করেন। তিনি এও মনে করেন, হেফাজতের অন্য নেতাদের দিয়ে ‘বিপ্লব’ হবে না, সরকারের পতন ঘটানো যাবে না। এ কারণে তিনি নিজেই দায়িত্ব নিয়ে নানা আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন। সরকারের পতন ঘটানোর পরিকল্পনার সূত্র ধরে জামায়াত নেতাদের সঙ্গে সখ্যও গড়ে উঠেছিল বলে জানান মামুনুল হক।

২০১৩ সালে হেফাজতের কর্মসূচিতে জ্বালাও-পোড়াও, পবিত্র কোরআন শরিফে আগুন দেওয়া, বঙ্গবন্ধুকে কটাক্ষ করে বক্তব্য দেওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে এর উত্তরে স্পষ্ট কোনো জবাব দেননি মামুনুল হক।

 

 

রিমান্ডে মামুনুল হকের ব্যক্তিজীবনের বিভিন্ন তথ্যও বেরিয়ে এসেছে। গোয়েন্দা পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে মামুনুল হক তার বৈবাহিক সম্পর্কের তথ্য দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, প্রথম স্ত্রীর বাইরে তিনি আর কাউকে বিয়ে করেননি। সোনারগাঁওয়ের ওই রিসোর্টে মামুনুল হকের সঙ্গে যে নারী ছিলেন, তাকে দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে পরিচয় দিয়েছিলেন মামুনুল হক। এ ছাড়া গাজীপুরের আরেক নারীকেও তিনি বিয়ে করেছেন বলে বিভিন্ন স্থানে তথ্য দিয়েছেন। এই দুই নারীর সঙ্গে মামুনুল হকের প্রকৃত সম্পর্ক কী- এ নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে মামুনুল হক কিছু জানিয়েছেন কিনা- জানতে চাইলে ডিবি’র ওই কর্মকর্তা বলেন, মামুনুল জানিয়েছেন, মামুনুল হক তাদের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ একটি সম্পর্ক রাখছেন। তাদের দুজনের সঙ্গেই তার চুক্তি রয়েছে। এসব চুক্তির সাক্ষীও আছেন দুজন। সেই চুক্তির কপি গোয়েন্দা পুলিশ উদ্ধার করেছে।

 

 

এই হলো বাংলাদেশে আজ এক শ্রেণির ধর্মযাজকদের অবস্থা! এরা মিথ্যাই শুধু বলছে না, রীতিমতো নানা রকম ব্যভিচারও করে যাচ্ছে! এমন মিথ্যাবাজি করে এরাই রাষ্ট্র চালাবে? এরাই ধর্মীয় শান্তি প্রতিষ্ঠা করবে? তালেবান মৌলবাদী সন্ত্রাসীদের মতো এরা রাষ্ট্রকে পিছনেই নিয়ে যেতে চায়। এসব ঘটনার ইন্ধন ও নির্দেশদাতা এবং সরাসরি অংশগ্রহণকারীদের আইনের আওতায় আনার কথা জানিয়েছেন সিআইডি প্রধান ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেছেন- ‘কারও দাবি-দাওয়া থাকতে পারে। তবে সেই দাবি আদায়ের গণতান্ত্রিক উপায় রয়েছে। কিন্তু বেআইনি প্রক্রিয়ায় দাবি আদায়ের কোনো সুযোগ নেই। সবাইকে আইন মানতে হবে। অসন্তোষের প্রকাশ ভাঙচুর অগ্নিসংযোগ হতে পারে না।’

 

 

বাংলাদেশে রাজনৈতিক মিথ্যাচার যারা করছেন, মূলত এদের শত্রু হচ্ছে সেই একাত্তরের চেতনা। তাদের সকল গোস্বা সেই মহান বিজয়ের প্রতি! নিজেদের মাঝে কোন্দল করে তা বর্তমান সরকারকে দোষারোপের কাজটিই করছে ওই একই চক্র। এমনই একটি সত্য প্রকাশ করেছেন একজন শীর্ষ বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস। গত ১৭ এপ্রিল ২০২১ ইলিয়াস আলী গুমের বছরপূর্তিতে এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় ইলিয়াস আলীর নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা উল্লেখ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আমি জানি, আওয়ামী লীগ সরকার ইলিয়াস আলীকে গুম করেনি। তাহলে গুমটা কে করল? এই সরকারের কাছে এটা আমি জানতে চাই।’

 

 

তিনি আরও বলেন, ‘ইলিয়াস গুম হওয়ার আগের রাতে দলীয় অফিসে কোনো এক ব্যক্তির সঙ্গে তার মারাত্মক রকমের বাকবিতণ্ডা হয়। তাকে ইলিয়াস খুব গালিগালাজ করেছিলেন।’ ওই আলোচনা সভায় উপস্থিত দলীয় মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দৃষ্টি আকর্ষণ করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সেই যে পিছন থেকে দংশন করা সাপগুলো, আমার দলে এখনো রয়ে গেছে। যদি এদের দল থেকে বিতাড়িত না করেন, তাহলে কোনো পরিস্থিতিতেই দল সামনে এগোতে পারবে না।’

 

 

কার সঙ্গে তর্কে জড়িয়েছিলেন ইলিয়াস আলী? মির্জা আব্বাস তার নাম বলছেন না কেন? তিনি তা বললেই তো অনেক কিছু খোলাসা হয়।

 

 

তার বক্তব্য দেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তা অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও টেলিভিশনের মাধ্যমে দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ে। রাতেই দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নজরেও আসে বিষয়টি। তিনি তৎক্ষণাৎ মির্জা আব্বাসের ওই বক্তব্যের ব্যাখ্যা দাবি করেন। তার চাপে পড়েই একদিন পর নিজ বাসায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডাকেন মির্জা আব্বাস। সংবাদ সম্মেলনে মির্জা আব্বাস নিজেই স্বীকার করেন, পরিস্থিতির শিকার হয়ে তাকে এই সংবাদ সম্মেলন করতে হচ্ছে। তিনি অবশ্য এই পরিস্থিতির জন্য মিডিয়াকে দায়ী করেন। মির্জা আব্বাস বলেন, মিডিয়া আমার বক্তব্যকে কাটপিস করে প্রচার করেছে। আমি ইলিয়াস আলী সম্পর্কে যে বক্তব্য দিয়েছি তা সঠিকভাবে মিডিয়ায় আসেনি। হঠাৎ করে মিডিয়া কেন আমাকে টার্গেট করল তা আমার জানা নেই। অথচ তিনি যে ভার্চুয়াল বক্তব্য দিয়েছিলেন- এর প্রমাণ তো ভিডিওতেই আছে। তাহলে মির্জা আব্বাস এখন সুর পাল্টাচ্ছেন কেন? এর জবাব মির্জা আব্বাসকেই দিতে হবে।

 

 

মিথ্যা দিয়ে আরও জঘন্য পাপাচার ঢাকার একটা ব্যাপক প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে এই সময়ে। বেদনার কথা এই মিথ্যাচারীরা লক্ষ্য করছেন না, এই ডিজিটাল প্রযুক্তির যুগে সবকিছুরই রেকর্ড থেকে যায়। সেই দলিল দেখেই সত্য মিথ্যা বিচার বিবেচনা খুব কঠিন কাজ নয় আজকাল। ভাবতে অবাক হওয়ার কথা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে ভোটে পাস করা একজন ভিপি নুরুল হক নুর প্রকাশ্যে বলেছে, কোনো মুসলমান আওয়ামী লীগ করতে পারে না! কী মারাত্মক আঘাত! অথচ এই নুর একটি শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠে লেখাপড়া করেছে! ভাবতেই গা শিউরে ওঠার অবস্থা নয় কি?

 

 

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে, এই দল যারা করেন- তাদের প্রকাশ্যে মুরতাদ বলা হচ্ছে। এসব খতিয়ে দেখা দরকার। বাংলাদেশে একটি সশস্ত্র গ্রুপ গোপনে কোথায় কীভাবে ট্রেনিং নেয়- তা খুঁজে দেখতে হবে। যেসব মাদ্রাসায় জঙ্গিবাদী ঘাঁটি পাওয়া যাবে- তাদের বরাদ্দ বাতিল সহ আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে। উগ্রবাদী বক্তব্য, ওয়াজকারীদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। মাওলানা শফীর মৃত্যুকে যারা ত্বরান্বিত করেছিল- এরা কারা, তা খুঁজে দেখা দরকার। মনে রাখতে হবে, হেফাজতের ওপর ভর করে সেই পুরনো পরাজিত শক্তি ক্ষমতা চায়। তাই সাবধান হতে হবে দেশে বিদেশে। বাঙালি সমাজ আর ‘সীমিত মিথ্যাচারের’ ব্যাধিতে সংক্রমিত থাকতে পারে না। এর থেকে পরিত্রাণ পেতেই হবে। সেজন্য বিবেক দিয়ে সমাজের মুক্তির পথ খুঁজতে হবে। সৌদি আরবে পাঠ্যবিধানে রামায়ণ, মহাভারত, বুড্ডিজম পড়ানোর হুকুম জারি করেছে সেই দেশের সরকার। আর বাংলাদেশে চর্চা করা হচ্ছে সীমিত মিথ্যার! জাতি কি তবে পিছনে হাঁটছে। মানবিক বোধোদয়ের প্রত্যাশায় আজকের বাংলাদেশ ঐক্যবদ্ধ হোক।

 

নিউইয়র্ক/ ২৪ এপ্রিল ২০২১

ফকির ইলিয়াস : কবি ও কলাম লেখক

  • Online News

    Related Posts

    অনার্স-মাস্টার্স এমপিও ভুক্তির দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

    বাংলাদেশ বেসরকারি কলেজ অনার্স মাস্টার্স শিক্ষক ফেডারেশন, নাটোর জেলার পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক, নাটোর মহোদয়ের নিকট “এপ্লিকেশন টু দ্য চিফ অ্যাডভাইজার” স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। বেসরকারি কলেজ সমূহে নিয়োগপ্রাপ্ত অনার্স…

    কেন্দ্রীয় নির্দেশ অমান্য করায় জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার

    নাটোরে দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে মোটরসাইকেল শোডাউন করা বিএনপি নেতা দাউদার মাহমুদকে সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করেছে দলটি। তিনি নাটোর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সিংড়া উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব…

    You Missed

    অনার্স-মাস্টার্স এমপিও ভুক্তির দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

    অনার্স-মাস্টার্স এমপিও ভুক্তির দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

    কেন্দ্রীয় নির্দেশ অমান্য করায় জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার

    কেন্দ্রীয় নির্দেশ অমান্য করায় জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার

    ঘটনার ৭ বছরপর সাবেক এমপি পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে গুমের মামলা

    ঘটনার ৭ বছরপর সাবেক এমপি পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে গুমের মামলা
    প্রাথমিক শিক্ষা ভাবনা-পর্ব: ১

    টানা ৪র্থ বার উপজেলার শ্রেষ্ঠ সহকারী শিক্ষক রেজাউল করিম

    টানা ৪র্থ বার উপজেলার শ্রেষ্ঠ সহকারী শিক্ষক রেজাউল করিম

    ডাকাতের প্রস্তুতি কালে পুলিশের অভিযানে ৬ ডাকাত আটক

    ডাকাতের প্রস্তুতি কালে পুলিশের অভিযানে ৬ ডাকাত আটক