সাহিত্যের দালালদের সর্দার নিউইয়র্কের সেই আওলাদে রাজাকার-১

সাহিত্যের দালালদের সর্দার নিউইয়র্কের সেই আওলাদে রাজাকার – ১

       ———ফকির ইলিয়াস

 

২০০৭ সালের একটি রোববারের দুপুর। আমি আমার কম্পিউটার টেবিলে বসে
কিছু লিখছি। এমন সময় কবি শহীদ কাদরীর ফোন।কুশল বিনিময়ের পর
কবি বললেন- ‘ ইলিয়াস, ওমুক নামে কি কাউকে চেনো?’
শহীদ কাদরী ছিলেন,কবিতায় আমার ক্যাপ্টনের মতো। তার সাথে কথা বলতে
আমি সামনে না থেকেও, মনের অজান্তেই দাঁড়িয়ে যেতাম। সেদিনও তার ব্যতিক্রম
হয়নি।
আমি সবিনয়ে বললাম- ‘কেন শহীদ ভাই, কি হয়েছে?’
তিনি আবার জানতে চাইলেন, ‘তুমি বলো,ওকে চেনো কী না!’
আমি বললাম-‘ জ্বি জানি তাকে। সে ‘দৈনিক আমার দেশ’, ‘দৈনিক নয়াদিগন্ত’
-এগুলোতে নিয়মিত কলাম লেখে। একটি আন্তর্জাতিক সংস্থায় সে কাজ করে
আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে।
আমি থামতেই, শহীদ ভাই বললেন,- ‘ওহ বুঝছি মীয়া- কী মাল সে!আর কইতে
হইবো না’! এরপরে স্বভাবজাত নিয়মে হু হু করে হেসে উঠলেন কবি শহীদ কাদরী।
আরো কিছুক্ষণ আমাদের কথা হলো। কবি বললেন, এই লোকটি তাঁকে ফোন
করেছিল। সে কবির একটি সাক্ষাতকার নিতে চায়।
কবি বললেন, ‘বুইঝ্যা ফালাইছি। আমি নীরা’কে ( নীরা কাদরী) বলে দেবো,
আর ফোন করলে যেন না করে দেয়। আমার সাক্ষাতকার-ফাক্ষাতকার দেয়ার
টাইম নাই ভায়া!’
এরপরেও শহীদ কাদরীর সাথে এই লোকটি নিয়ে আমার কথা হয়। লোকটির
লেখার কিছু ভাষ্য,তার কলামের অংশে মহান মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী বক্তব্য আমি
কবি শহীদ কাদরী’কে পাঠাই।
এই লোকটি একটি আন্তর্জাতিক সংস্থায় চাকুরির সুবাদে তখন আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে কাজ করতো। ঘুরে বেড়াত।
পরবর্তী সময়ে সে নিউইয়র্কে থিতু হয়।
ইতোমোধ্যে ২০১১ সালের মধ্য সময়ে কবি শহীদ কাদরী নিউইয়র্কে ‘একটি কবিতা
সন্ধ্যা’- নামে একটি ত্রৈমাসিক সাহিত্যানুষ্ঠানের আয়োজন শুরু করেন। এই আয়োজন
দেশে বিদেশে ব্যাপক প্রশংসিত হয়। অনুষ্ঠান অত্যন্ত চমকপ্রদভাবে চলতে থাকে।
এদিকে ওই লোকটি আন্তর্জাতিক সংস্থার কল্যাণে নিউইয়র্কে স্থায়ী হয় ২০১৩
সালের দিকে। তার মূল গোলই ছিল, আমেরিকায় স্থায়ী হওয়া।
২০১৪ সালের একটি বিকেলে ‘একটি কবিতা সন্ধ্যা’-র একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে উপস্থিত
হয়েছি। দেখি, ওই লোকটি সেখানে হাজির!তাকে দেখে আমি বেশ হতবাক হই।
কারণ ‘একটি কবিতা সন্ধ্যা’র মূল আয়োজনের সাথে আমার একটা গভীর সম্পৃক্তি
ছিল। এই অনুষ্ঠানের প্রেস বিভাগটির দায়িত্ব শহীদ কাদরী আমার উপর ন্যস্ত
করেছিলেন। সেসব কথা আমার লেখা বই -‘ শহীদ কাদরীর দররাবের দ্যুতি’
( অনিন্দ্য প্রকাশ, একুশে বইমেলা ফেব্রুয়ারি ২০১৮) তে বিস্তারিত আমি লিখেছি।
যাই হোক, আমাকে নীরা কাদরী জানালেন, ওই লোকটি আজকের অনুষ্ঠানে
কবিতা পড়বে। আমি বললাম- তা তো আমাকে জানানো হলো না!
আমি পুরোনো সেই সাক্ষাতকার নেয়ার চেষ্টার কথা নীরা কাদরীকে স্মরণ করিয়ে
দেয়ার চেষ্টা করলাম। শহীদ ভাইকে আর বিব্রত আমি করতে চাইলাম না।
সে’ও সেখানে কবিতা পড়লো। ছবি তুললো। আমি অত্যন্ত ক্রোধ বুকে
নিয়ে অনুষ্ঠান থেকে আসার সময় শুধু নীরা কাদরীকে বলে আসলাম-
‘এই ছেলে সুই হয়ে এখানে ঢুকেছে,কুড়াল হয়ে বেরোবে। কথাটা মনে রাখবেন!’
‘একটি কবিতা সন্ধ্যা’য় সেটাই ছিল আমার শেষ যাওয়া।

॥ ২ ॥
এই লোকটি নিউইয়র্কে থিতু হওয়ার পর, নিউইয়র্কের সাহিত্য অঙ্গন মারাত্মকভাবে
কলুষিত হতে থাকে। তার পাখনা মেলার সাথে সাথেই সে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার
পক্ষের বুদ্ধিজীবীদের ঘায়েল করা শুরু করে লেখায়,ফেসবুকের স্ট্যাটাসে।
একটা স্ট্যাটাসে সে লেখে- ‘ডঃ জাফর ইকবালকে বুদ্ধিজীবী কারা বলে! কিসের
বুদ্ধিজীবী তিনি!’
তার এই স্ট্যাটাসের পরেই আমি তাকে ‘আওলাদে রাজাকার’ তকমায় চিহ্নিত করি।
এরপরে সে ক্রমাগতভাবে আমাদের মহান বুদ্ধিজীবিদের আক্রমণ করতেই থাকে।
২৮ আগস্ট ২০১৬, কবি শহীদ কাদরী নিউইয়র্কে দেহত্যাগ করেন। কবি
মারা যাওয়ার প্রাক্কালে ওই লোকটি কবি শহীদ কাদরী’র একটি কাল্পনিক সাক্ষাতকার
পাঠায় প্রথম আলোতে। যা সম্পূর্ণ ছিল মিথ্যায়। এর তীব্র প্রতিবাদ করেছিলেন
কবিপত্নী নীরা কাদরী। কারণ শেষ সময়ে হাসপাতালের বেডে কবি’র সার্বক্ষণিক সঙ্গী ছিলেন নীরা কাদরী। তাহলে এই সাক্ষাতকার সে কখন নিল? কিভাবে নিল ?
এই প্রশ্নটি আজও সকলের।
শহীদ কাদরী মারা যাওয়ার পরে, সিনিয়র কবির আবুল হোসেনের কটাক্ষধর্মী লেখা একটি কবিতা খুঁজে বের করে এনে ফেসবুকে হাস্যরস করে এই আওলাদে
রাজাকার। এটা নিয়েও নিউইয়র্কে তীব্র প্রতিবাদ হয়।
২০১৬ সালে নিউইয়র্কের বইমেলা উদ্বোধন করতে আসেন ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’
এর বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন।
ওই আওলাদে রাজাকার ফেসবুকে একটি স্যাটায়ারধর্মী লেখায় সেলিনা হোসেন’কে
‘বাইট্যা মহিলা’ আখ্যায়িত করে। সে লেখে – ‘একজন এসে আমাকে জিজ্ঞেস করলেন
বইমেলা উদ্বোধন করতে এসেছেন যে বাইট্যা মহিলা উনি কোথায়!’
আমি এর জোর প্রতিবাদ করেছি,সেই সময়ে আমার লেখায়-স্ট্যাটাসে। এসব কথা
জানিয়েছিও বইমেলার অন্যতম কর্ণধার লেখক হাসান ফেরদৌস-কে।জানিয়েছি
অনেককেই।
এভাবে সে কটাক্ষ অব্যাহত রাখে। ২০১৯ সালে জাতিসংঘ মিশনে জাতির জনকের জন্মদিন উপলক্ষে সে একটি কবিতা পড়ে।
সেই কবিতার পংক্তি ছিল এরকম-
‘ জন্ম নিলেন শেখ মুজিবুর রহমান
আজান দিলেন সেরেস্তাদার লুৎফুর রহমান’
এই বিষয়টি নিউইয়র্কের একটি অনুষ্ঠান মঞ্চে আমি সরাসরি কবি কামাল চৌধুরীকে
বলেছি প্রকাশ্যে মাইকে। তার কাজ হলো জাতির পিতাকে অবমাননা করা।
আচ্ছা, আপনারা যারা কবিতা লিখেন- আপনারাই বলুনতো মুজিব-পিতা
লুৎফুর রহমানের পেশা কি ছিল- সেটা কি খুবই গুরুত্বপূর্ণ? নাকি বঙ্গবন্ধুকে
হেয় করার জন্য এই শণ্ডিতি(পণ্ডিতি নয়)?
এভাবেই নিউইয়র্কে তার দাঁতাল আক্রমণের শিকার হয়েছেন অনেক বিশিষ্ট জন।
এর পরের ঘটনা সরাসরি। ২০১৯ সালে একটি সাহিত্য অনুষ্ঠানের আয়োজন
করে ‘বহুবচন’ নামের একটি সংগঠন। আমি সেখানে নিয়মিত যেতাম। সেদিনের
অনুষ্ঠানে হঠাৎ করেই হাজির হয় সেই আওলাদে রাজাকার। আমার মাথা বিগড়ে
যায়। আমি উঠে পড়ি। এবং বলি- ‘কোনো আওলাদে রাজাকারকে পাশে নিয়ে
ফকির ইলিয়াস কবিতা পড়তে পারে না। পড়বে না।’ আমাকে দুএকজন শান্ত করার
চেষ্টা করলেও আমি চলে আসি। এভাবে ‘বহুবচন’ও রাজাকারের ছুঁয়ার ক্রমশ পচে যায়।
সে কখনও নিজেকে ‘ক্রিয়াপদহীন’ প্রবক্তা, কখনও ‘উণবাঙাল’- দাবি করে
ফস্টামি করে! এগুলো তার ফাজলামো ছাড়া কিছু নয়।
কত কিছুদিন আগে সে ঢাকার একজন আলোকিত কবি ও একটি সৃজনশীল ওয়েবম্যাগাজিনের সম্পাদকের সাথে ‘ছন্দ’ নিয়ে তর্কে মেতেছিল। সেই কবি তাকে
প্রশ্ন আর তত্ত্ববাণে জর্জরিত করলে সে পালিয়ে বাঁচে। তার দৌড় কতটা – তা
অনেকেই জানেন।

॥ ৩ ॥

এখন আসি তার ‘সাহিত্যের দালাল’ ফতোয়া বিষয়ে। সে যে নিজে সাহিত্যের
দাললদের সর্দার তা কি সে নিজে জানে না, কিংবা বুঝে না?
কিছু প্রমাণ দিয়ে রাখি।
১। নিজের প্রচারের জন্য সে তার আমেরিকার ট্যাক্স-ফ্রি ডলারগুলো উড়ায় তিনহাতে। (শণ্ডিতির অন্য হাত কোনটি, আমি না হয় বা ই বললাম!)
তার ৫০ তম জন্মদিন উপলক্ষে সে নিউইয়র্কের একজন খ্যাতিমান শিল্পীর হাতে পায়ে ধরে, যথেষ্ট ডলার সম্মানি দিয়ে নিজের পোট্রেট আঁকায়। সেটা তার
জন্মদিনের এপিটাফনামায় ব্যবহার করে। ওই এপিটাফ নামা সম্পাদনার জন্য
৭০ দশকের একজন কবি’কে বড় অংকের উপঢৌকন দেয়। সেই মা হা’কে
যুক্তরাষ্ট্রে লিগ্যাল করারও বেশ খরচ যায় তার পকেট থেকে। অবশ্য ক্যালোফোর্নিয়ায় একটি ‘ফুডস্ট্যাম্প জালিয়াতির’ দোকানে কাজ করার অপরাধে
দোষি প্রমাণিত হওয়ার ভয়ে তিনি গতবছর একেবারে যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে যান।
৫০ পূর্তির এপিটাফনামায় লেখা নেয়ার জন্য দুহাতে ডলার ঢেলেছে এই বরাহ
শাবক।
২। উণবাঙাল সেজে মঝে মাঝেই মজমা জমায় নিজ ডেরায় সে। উদ্দেশ্য নিজেকে
প্রচার করা। তার পাল্লায় গত দুবছর থেকে পড়েছেন বিশিষ্ট এক কথাসাহিত্যিক
দম্পতি। যারা অন্য একটি অঙ্গরাজ্যে থাকেন। আমি সেই দিদিকে প্রকাশ্যে বলেছি-
আপনারা আওলাদে রাজাকারের পাল্লা থেকে বেরিয়ে আসুন।
নিউইয়র্কের অনেকেই এখন তার আত্মপ্রচারের মতলব এখন জেনে গেছেন। তাই
এখন কেউই আর তার ডেরায় পা ফেলেন না। যে দুচারজন যায়- এরা ঐ তার
মতবাদী মওদুদিপন্থি।
৩। নিউইয়র্কের বইমেলা, সাহিত্য একাডেমি নিউইয়র্ক এমন বেশ কিছু সংগঠন
তাকে নিষিদ্ধ করে রেখেছে। কেন রেখেছে ? এটা কি সে বুঝে না ?
এখন সে মরিয়া নিজের প্রচারে মানুষের দরজায় দরজায় গিয়ে ফ্রি নিজের বই বিতরণে। একজন লেখক নামের কলংক না হলে কি সে এসব করতে পারে?
৪। সে নিজের বই বের করে কাড়ি কাড়ি টাকা/ডলার খরচ করে। এটা ঢাকার
সবাই জানে। সে বিভিন্ন সাহিত্য সম্পাদককে এপ্রোচ করে, ‘আমার গুচ্ছ কবিতা
ছাপুন। আমাকে নিয়ে লিখুন। আমার অমুক বই-তমুক বইয়ের সমালোচনা লিখে দিন,আমি ‘টেককেয়ার করবো নে’।
এখন ঢাকার অনেকেই তাকে ‘টেককেয়ার সাহিত্যিক’- বলে ডাকেন! ছি! তার লজ্জা করে না?
৫। বিদেশে থেকে ডলার ঢেলে বাংলাদশে ‘সাহিত্যের আসন’ কিনতে শণ্ডিতি করা
লোকটির মুখে অন্যকে সাহিত্য দালাল বলা মানয় না। ইটস আউট অব লিটারারি
এথিক্স। কারণ তুমি কাড়ি কাড়ি টাকা ঢেলে দিবা- আর তোমার এসব আগাছা
কেউ না ছাপলে তাকে অপমান করার চেষ্টা করবা- টা তো হয় না। আগে নিজের
দিকে তাকাও বাপু! তুমি নিজেই তো দিগম্বর! অন্যের বস্ত্রহরণ করার এত খায়েশ
জাগলো কেন তোমার ?
** পরিশেষে যে কথাটি বলতে চাই- তা হলো, বিদেশে আমরাও থাকি। নিউইয়র্কে আমার অভিবাসের বয়স তিনযুগেরও বেশি সময়। কই, ঢাকার কেউ তো
সাহিত্য ছাপাছাপি’ নিয়ে আমার কাছে একটি আনা’ও চান নি কখনও। কেউই
এসব নিয়ে কথা বলেননি আমার সাথে কোনোদিন। তা হলে ,তার কাছে চায় কারা? কেন চায়? নিশ্চয়ই সে এই মাঠ টিকে এতটাই কর্দমাক্ত করেছে যে,
এখন নিজেই পিচ্ছিল পথে আর পায়ের ঠাঁই খুঁজে পাচ্ছে না।
তাই বলি, সবাই এই আওলাদে রাজাকারের খপ্পর থেকে দূরে থাকুন। কারণ সে
টাকা দিয়ে নিজের লেখা ছাপার ফাঁদ পেতে আপনাকে হেয় করতে চাইবে।
সে কি এটা জানে না- নিজেকে নিয়ে অন্যকে লেখার অনুরোধ করাটাই সাহিত্যে
চরম গর্হিত কাজ ?
[ চলবে — ]

নিউইয়র্ক/ ১১ মে ২০২১

  • Online News

    Related Posts

    অনার্স-মাস্টার্স এমপিও ভুক্তির দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

    বাংলাদেশ বেসরকারি কলেজ অনার্স মাস্টার্স শিক্ষক ফেডারেশন, নাটোর জেলার পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক, নাটোর মহোদয়ের নিকট “এপ্লিকেশন টু দ্য চিফ অ্যাডভাইজার” স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। বেসরকারি কলেজ সমূহে নিয়োগপ্রাপ্ত অনার্স…

    কেন্দ্রীয় নির্দেশ অমান্য করায় জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার

    নাটোরে দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে মোটরসাইকেল শোডাউন করা বিএনপি নেতা দাউদার মাহমুদকে সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করেছে দলটি। তিনি নাটোর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সিংড়া উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব…

    You Missed

    অনার্স-মাস্টার্স এমপিও ভুক্তির দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

    অনার্স-মাস্টার্স এমপিও ভুক্তির দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

    কেন্দ্রীয় নির্দেশ অমান্য করায় জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার

    কেন্দ্রীয় নির্দেশ অমান্য করায় জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কার

    ঘটনার ৭ বছরপর সাবেক এমপি পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে গুমের মামলা

    ঘটনার ৭ বছরপর সাবেক এমপি পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে গুমের মামলা
    প্রাথমিক শিক্ষা ভাবনা-পর্ব: ১

    টানা ৪র্থ বার উপজেলার শ্রেষ্ঠ সহকারী শিক্ষক রেজাউল করিম

    টানা ৪র্থ বার উপজেলার শ্রেষ্ঠ সহকারী শিক্ষক রেজাউল করিম

    ডাকাতের প্রস্তুতি কালে পুলিশের অভিযানে ৬ ডাকাত আটক

    ডাকাতের প্রস্তুতি কালে পুলিশের অভিযানে ৬ ডাকাত আটক