বড়াইগ্রাম প্রতিনিধি: উপজেলার বড়াইগ্রাম ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডে অবস্থিত উপলশহর উচ্চ বিদ্যালয় ১৯৯৫ সালে যাত্রা শুরু করে হাঁটি-হাঁটি পা-পা করে বড়াইগ্রাম উপজেলায় মাধ্যমিক পর্যায়ে অন্যতম বিদ্যাপীঠ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে এক সময়। কিন্তু প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের অধিকাংশই মৃত্যু বরণ করায় এবং এলাকার সাধারণ মানুষ অভিমানে ঠিকমত স্কুলের খোজ-খবর না নেয়ায় স্কুলের শিক্ষা ব্যাবস্থা একে বারেই ভেঙ্গে পরে। বছরের পর বছর পরীক্ষার ফলাফল খারাপ থেকে খারাপ হতে থাকে। এ প্রতিষ্ঠানে এক সময় সারা বছর বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠান পালিত হতো। এমনকি এ প্রতিষ্ঠানের আঙ্গিনায় স্থানিয় ভাবেও বিভিন্ন সাংষ্কিৃতক অনুষ্ঠান নিয়মিতই হতো। কিন্তু বর্তমানে সেখানে জাতীয় দিবসও যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয় না। এ বছর মহান বিজয় দিবসও উপলশহর উচ্চ বিদ্যালয়ে পালিত হয়নি। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে সেখানে আজ মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে কোন অনুষ্ঠানের আয়োজন ছিল না। হাতে গোনা কয়েক জন শিক্ষক ও কর্মচারী স্কুলে উপস্থিত হলেও কোন ছাত্র/ছাত্রীর দেখা মেলেনি। হয়নি কোন র্যালি বা পুষ্পমাল্য অর্পণ।
১নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আরিফুলের নেতৃত্বে তিন থেকে চারজন নেতা কর্মী ধ্বংস প্রায় শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন। আরিফুলকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন-‘আমি সকাল ১০ টার দিকে স্কুলের শহীদ মিনারে ফুল দিতে যাই। সেখানে গিয়ে দেখি কোন ছত্র/ছাত্রী, শিক্ষক কর্মচারী কেউ নাই। আমি হতবাগ হয়ে একাই আমার সফর সঙ্গীদের নিয়ে শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে স্কুলের বারান্দা দিয়ে যেতেই শিক্ষক মন্ডলীদের রুম থেকে কথার শব্দ শুনে এগিয়ে গিয়ে দেখি কয়েক জন স্যার বসে আছেন। ‘
অনার্স-মাস্টার্স এমপিও ভুক্তির দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান
বাংলাদেশ বেসরকারি কলেজ অনার্স মাস্টার্স শিক্ষক ফেডারেশন, নাটোর জেলার পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক, নাটোর মহোদয়ের নিকট “এপ্লিকেশন টু দ্য চিফ অ্যাডভাইজার” স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। বেসরকারি কলেজ সমূহে নিয়োগপ্রাপ্ত অনার্স…